HSC 2022 Logic 2nd Paper Assignment Answer

HSC 2022 Logic 2nd Paper Assignment Answer: Directorate of Secondary and Higher Secondary Education is published the Inter 1st Year logic Second Paper Assignment Answer, Work, Solution for 2nd week on dshe.gov.bd.

HSC 2022 Logic 2nd Paper Assignment Answer:

DSHE is published the hsc Logic Second paper assignment question on dshe.gov.bd. lets check the assignment work and content for the latest week.

2nd Week Logic 2nd Paper Assignment Questions

Class: HSC
Subject Name: Logic 2nd Paper
Assignment Serial: Assginment-1
Assignment: মানুষ হয় বুদ্ধিবৃত্তিসম্পন্ন প্রাণী – এর ব্যতিক্রম হলে সংজ্ঞায় যে ধরনের ত্রুটি দেখা দেয় তা বিশ্লেষণ কর।

শিখনফল:

  • যৌক্তিক সংজ্ঞা ব্যাখ্যা করতে পারবে।
  • যৌক্তিক সংজ্ঞার প্রাসঙ্গিকতা মূল্যায়ন করতে পারবে।
  • সংজ্ঞার নিয়মাবলি বর্ণনা করতে পারবে।
  • সংজ্ঞার নিয়ম লজ্ঞানজনিত অনুপপত্তিসমূহ মূল্যায়ন করতে পারবে।
  • যথার্থ সংজ্ঞা প্রদানে সমর্থ হবে।
  • সংজ্ঞার অনুপপত্তিজনিত, সমস্যার সমাধান করতে পারবে।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি): যৌক্তিক সংজ্ঞার প্রাসঙ্গিকতা ও প্রকৃতি যৌক্তিক সংজ্ঞা সংজ্ঞার নিয়মাবলি সংজ্ঞার নিয়ম লঙ্ঘনজনিত অনুপপত্তি;

2nd Week Logic 2nd Paper Assignment Questions

HSC Logic 2nd Paper Assignment Answer 2022

Inter 1st Year Logic Second Paper Assignment Answer has been published on dshe.gov.bd. Lets check the solutions and answer for the latest week.

2nd Week Logic Second Paper Assignment Answer

Question Part: মানুষ হয় বুদ্ধিবৃত্তিসম্পন্ন প্রাণী – এর ব্যতিক্রম হলে সংজ্ঞায় যে ধরনের ত্রুটি দেখা দেয় তা বিশ্লেষণ কর।

Answer:

যৌক্তিক সংজ্ঞা ও প্রাসঙ্গিকতা ও প্রকৃতিঃ যুক্তিবিদ্যায় সংখ্যার ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তিবিদ্যায় যুক্তি গঠনের ক্ষেত্রে যেসব যুক্তিবাক্যের দরকার তাদের প্রত্যেকটিতে দুটি করে পথ ব্যবহার করা হয়। যুক্তিবাক্য ব্যবহারের সময় প্রতিটি পদের অর্থ সুস্পষ্টভাবে জানা দরকার। আমরা জানি যে, একটি পদের অর্থ তার সাধারন ও আবশ্যকীয় গুন বা মুন সমূহ দ্বারা গঠিত। সুতরাং একটি বাক্যের মাধ্যমে ইউরোপ গুনাগুন সমূহের স্পষ্ট উল্লেখ কে সংজ্ঞা বলে। সহজ উপায় অন্যতম জাতিকে এবং তাদের নিজস্ব লক্ষণকে উল্লেখ করা।

যৌক্তিক সংজ্ঞাঃ কোন পদের সম্পূর্ণ জ্ঞাতর্থ সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ করাকে বলে। অর্থাৎ একটা পদের সম্পূর্ণ জ্ঞাতর্থকে সুস্পষ্টভাবে ব্যক্ত করায় হলো যৌক্তিক সংজ্ঞা।

সংজ্ঞার নিয়মাবলীঃ যৌক্তিক সংজ্ঞা কে কতগুলো নিয়ম মেনে চলতে হয়। এই নিয়মগুলো করলে সংঘর্ষ হয় অমান্য করলে ত্রুটিপূর্ণ হয়।

প্রথম নিয়মঃ যে পদের সংজ্ঞা দিতে হবে সেই পথের সম্পূর্ণ জ্ঞাতর্থ উল্লেখ করতে হবে; তার চেয়ে বেশিও না কমও নয়। একটি পদের জ্ঞাতার্থে তার সাধারন ও ও আবশ্যকীয় গুণ দ্বারা গঠিত হয়। সুতরাং কোন পদের সংখ্যা নির্ণয় করতে হলে ঐ রূপ গুণ সমূহকে উল্লেখ করতে হবে। এপ্রথম নিয়ম লঙ্ঘন করে আমরা কোন সময় জ্ঞাতার্থে থেকে বেশি গুণ উল্লেখ করি। আবার কোন সময়ে তার থেকে কম গুণ উল্লেখ করি। উভয় ক্ষেত্রেই ত্রুটিপূর্ণ বলে বিবেচিত। ত্রুটিপূর্ণ সংজ্ঞা নিচে দেওয়া হলঃ

ক. বাহুল্য সংজ্ঞাঃ কোন পদের সংজ্ঞা যদি পদটির প্রকৃত জ্ঞাতার্থে থেকে অতিরিক্ত কোন গুণের উল্লেখ থাকে এবং অতিরিক্ত গ্লুকোজ এর উপলক্ষণ হয়, তাহলে সংজ্ঞাটি ভ্রান্ত হবে। এরূপ ভ্রান্ত সংজ্ঞার না বাহুল্য সংজ্ঞা।

খ. আপতিক সংজ্ঞাঃ একটি সংজ্ঞায় অতিরিক্ত গুনটুকু যদি অবিচ্ছেদ্য ও অবান্তর লক্ষণ হয়। তাহলে সংজ্ঞা ভ্রান্ত সংজ্ঞা হবে। এরূপ ভ্রান্ত সংগ্রাম আপতিক বা অবান্তর সংজ্ঞা।

গ. অব্যাপক সংজ্ঞাঃ একটি সংজ্ঞায় অতিরিক্ত ঘুমটুকু যদি পদের বিচ্ছেদ্য অবান্তর লক্ষণ হয়, তাহলে সংজ্ঞাটি ভ্রান্ত হবে। এরূপ ভ্রান্ত সংজ্ঞার নাম অব্যাপক সংজ্ঞা।

ঘ. অতিব্যাপক সংজ্ঞাঃ একটি সংজ্ঞায় যদি পদের যথার্থ জ্ঞাতার্থ কম থাকে, তাহলে সংজ্ঞাটি ভ্রান্ত হবে। এরূপ সংজ্ঞাকে বলা হয় অতিব্যাপক সংজ্ঞা।

দ্বিতীয় নিয়মঃ যে পদের সংজ্ঞা দিতে হবে সেই পথটি থেকে সংজ্ঞাটি স্পষ্ট হতে হবে। শংঘাই কোন রূপক বা দুর্বোধ্য ভাষা ব্যবহার করা চলবে না। সংজ্ঞাদানের উদ্দেশ্য হলো কোন পদের অর্থ কে পরিষ্কার করা। কাজেই সংজ্ঞায় খুব সহজ-সরল ভাষা ব্যবহার করতে হবে যাতে পদের অর্থ সবার কাছে বোধগম্য হয়। সংবিধানের এই নিয়মটি লংঘন করলে সঙ্গে রূপক বা দুর্বোধ্য ভাষা ব্যবহার করলে নিন্মোক্ত ত্রুটি দেখা দিবে।

ক. রূপক সংজ্ঞাঃ কোন পদের সংজ্ঞা এর সহজ সরল ভাষার পরিবর্তে রূপক ভাষা ব্যবহার করলে তা ত্রুটিপূর্ণ হবে। এরূপ ভ্রান্ত সংজ্ঞার নাম রূপক সংজ্ঞা।

খ. দুর্বোধ্য সংজ্ঞাঃ কোন পদের সংজ্ঞা এই সহজ-সরল ভাষার পরিবর্তে দুর্বোধ্য ভাষা ব্যবহার করলে সংখ্যাটির ত্রুটিপূর্ণ হবে এবং এরুপ সংজ্ঞাকে দুর্বোধ্য সংজ্ঞা বলে।

তৃতীয় নিয়মঃ যে পদের সংজ্ঞা দিতে হবে সেই পদ্মার প্রতিশব্দ সঙ্গে ব্যবহার করা যাবে না। সঙ্গে যদি সঙ্গেও পদের প্রতিশব্দ বা সমার্থক শব্দ ব্যবহার করা হয় তবে পরিষ্কার না হয়ে একই অবস্থায় থেকে যাবে। নিয়ম লঙ্ঘন করলে পদের অর্থ একই থেকে যায়।

চক্রক সংজ্ঞাঃ কোন পদের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে একই কথার পুনরুক্তি করলে সংজ্ঞা ভ্রান্ত হবে।

চতুর্থ নিয়মঃ সমার্থক সম্ভব হলে কখনোই নঞর্থক ভাষা ব্যবহার করা উচিত নয়। একটি পদ বাস্তবে কি তার মধ্যে কি কি গুন তা প্রকাশ করার উদ্দেশ্য।

পঞ্চম নিয়মঃ যে পদের সংজ্ঞা দিতে হবে সেই পথের সাথে সংজ্ঞার্থ পদ সহজভাবে রূপান্তরযোগ্য হতে হবে। এইনিয়মটি লংঘন করার ফলে যদি দেখা যায় যে, সঙ্গেও পদ বা সংজ্ঞার্থ পদের ব্যক্তার্থ কম বেশি হয়ে যাচ্ছে, তাহলে নিম্মের অনুপপত্তি দেখা যাবে:

ক. অতি ব্যাপক সংজ্ঞাঃ কোন পদের সংজ্ঞা যদি দেখা যায় যে, সংজ্ঞার্থ পদ সংজ্ঞেয় পদের ব্যক্তর্থকে বাড়িয়ে দিচ্ছে, তাহলে সংজ্ঞাটি ত্রুটিপূর্ণ অতিব্যাপক সংজ্ঞা বলে বিবেচিত হবে।

খ. অব্যাপক সংজ্ঞাঃ সংজ্ঞার্থ পদ সংজ্ঞেয় পদের ব্যক্ত্যর্থকে কমিয়ে দিলে তাকে অব্যাপক সংজ্ঞা বলে।

সংজ্ঞার নিয়ম লঙ্ঘনজনিত অনুপত্তি সমূহঃ
ক. বাহুল্য সংজ্ঞা (Redundant definition)

খ. আপতিক সংজ্ঞা বা অবান্তর সংজ্ঞা ( Accidental definition)

গ. অব্যাপক সংজ্ঞা ( To narrow definition)

ঘ. অতিব্যাপক সংজ্ঞা ( Too wide definition)

ঙ. রূপক সংজ্ঞা ( Figurative definition)

চ. দুর্বোধ্য সংজ্ঞা (Obscure definition)

ছ. চক্রক সংজ্ঞা ( circulated definition)

জ. নঞর্থক সংজ্ঞা ( Negative definition)

Leave a Comment