Class 7 Bangla Assignment Answer 2021

Class 7 Bangla Assignment Answer 2021: Directorate of Secondary and Higher Secondary Education is published the class seven bangla assignment answer on dshe.gov.bd

Class 7 Bangla Assignment :

Class 7 Bangla Assignment has been published by dshe. lets see the content and assignment work for the last week.

9th Week Assignment Questions:

Class: Seven
Subject: Bangla
No. of Assignment: 3rd
Chapter – পদ্য
Content- আমার বাড়ি (জসিমউদ্দিন)
Assignment Work-“আমার বাড়ি” কবিতায় বন্ধুকে আপ্যায়নের জন্য কী কী আয়ােজন ও খাবারের কথা উল্লেখ আছে? কবিতায় বর্ণিত আপ্যায়নের সাথে বর্তমান সময়ের অতিথি আপ্যায়নের সাদৃশ্য বৈসাদৃশ্য নিজের পারিবারিক অভিজ্ঞতার আলােকে লিখ।

class 7 bangla assignment

5th Week Assignment Questions

Class: Seven
Subject: Bangla
No. of Assignment: 1st
Chapter – গদ্য
Content- কুলি মজুর, কাজী নজরুল ইসলাম
Assignment Work-

5th Week Assignment Questions

1st Week Assignment Questions:

Class: Seven
Subject: Bangla
No. of Assignment: 1st
Chapter – গদ্য
Content- কাবুলিওয়ালা, রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
Assignment Work-নিচে উল্লিখিত অংশটি সাধুরিতিতে রচিত। উল্লিখিত কারণ দেখিয়ে এর যৌক্তিকতা নিরুপন কর। সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।

class 7 bangla assignment

Class: Seven
Subject: Bangla
No. of Assignment: 1st
Chapter – গদ্য
Content- কাবুলিওয়ালা, রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর
Assignment Work-নিচে উল্লিখিত অংশটি সাধুরিতিতে রচিত। উল্লিখিত কারণ দেখিয়ে এর যৌক্তিকতা নিরুপন কর। সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।

Class 7 Bangla Assignment Answer:

Class Seven Bangla Assignment Answer has been published. Please check the below answer for the solutions.

9th Week Assignment Answer:

Question part: “আমার বাড়ি” কবিতায় বন্ধুকে আপ্যায়নের জন্য কী কী আয়ােজন ও খাবারের কথা উল্লেখ আছে? কবিতায় বর্ণিত আপ্যায়নের সাথে বর্তমান সময়ের অতিথি আপ্যায়নের সাদৃশ্য বৈসাদৃশ্য নিজের পারিবারিক অভিজ্ঞতার আলােকে লিখ।

Answers:

পল্লীকবি জসিম উদ্দিন তার “আমার বাড়ি” প্রকৃতির, অতিথি ও আপ্যায়ন এই তিনটিকে এক সুতায় বেঁধেছেন। তার কবিতায় মানবপ্রেম ও সৌজন্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এবং প্রকৃতিও যে গৃহের অথিতিকে আপ্যায়নের জন্য উন্মুখ তা এই কবিতায় ফুটে উঠেছে। আমার বাড়ি কবিতায় কবি তার বন্ধুকে হেমন্তের শালি ধানের চিড়া, বিন্নি ধানের খই, কবরী কলা, গামছা বাঁধা দই দিয়ে আপ্যায়নের কথা বলেছেন।

কবিতায় বর্ণিত আপ্যায়নের সাথে বর্তমান সময়ের আপ্যায়নের সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া নিতান্তই কঠিন। বাঙালি অতিথি পরায়ণ এই সুনামটা ধরে রাখলেও অতিথি আপ্যায়নের ধরণটি ধরে রাখতে পারে নি। তবে এ কথা বলার কোন অবকাশ নেই যে কবি বন্ধুর আপ্যায়নের চিত্রটি বর্তমানে একেবারেই বিলীন হয়ে গেছে। আমি নিজ পারিবারিক অভিজ্ঞতা থেকে নির্দ্বিধায় বলতে পারি কবিতায় বর্ণিত অতিথি আপ্যায়নের চিত্র শহুরে জীবনে না দেখা গেলেও গ্রামীণ জীবনে ঠিকই দেখা যায়। কোন এক শীতকালে পরিবারের সাথে নানার বাড়ি গিয়ে পল্লীকবির আপ্যায়নের চিত্রটি কিছুটা হলেও উপলব্ধি করতে পেরেছি। খেজুরের রসের পায়েস, নানা ধরনের পিঠা-পুলি, সফেদা, বরই, জলপাই, আমলকি, ডালিম, নিজ বাড়িতে বানানো দই সবকিছুই মনভরে উপভোগ করার মতো। কিন্তু শহুরে জীবনে এমন চিত্র দেখা নিতান্তই কঠিন। শহরের কৃত্রিমতায় অতিথি আপ্যায়নের মধ্যে তেমন আন্তরিকতা পাওয়া যায় না। এখানে বাহিরের তৈরী খবর দিয়ে আপ্যায়ণ করা হয় অতিথিকে। প্রকৃতির উষ্ণ অভ্যার্থনা শহরের অতিথিরা পায় না।

5th Week Assignment Answer:

ক্রমশ্রমজীবীর নামসমাজে তাদের অবদানতাদের কীভাবে মূল্যায়ন করব
কুলিযুগে যুগে কুলি-মজুরদের মতো শ্রমজীবী মানুষের অক্লান্ত শ্রম ও ঘামে গড়ে উঠেছে মানুষের এই সভ্যতা। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে মোটর, জাহাজ ও রেলগাড়ি চলছে। গড়ে উঠেছে দালানকোঠা ও কলকারখানা। মেহনতি এসব মানুষে নিজের গায়ের ঘাম ঝরিয়ে আমাদের কষ্টকে লাঘব করেছে।মহৎ মেহনতি মানুষকে শোষণ করেই বিত্তবানরা সুখের অট্টালািয় বাস করে। অবজ্ঞা ও বঞ্চনাই যেন এসব শ্রমজীবী মানুষের একমাত্র পাওনা। আমাদের সমাজে উঁচু ও বিত্তবান শ্রেণির লোকেরা কুলিদের অবজ্ঞার চোখে দেখে। নিম্ন শ্রেণি বলে তাদের ছোট করা হয়। আমরা ভুলে যাই সমাজে তাদের কত অবদান রয়েছে। কুলিরা না থাকলে সমাজের অবকাঠামো উন্নয়ন সম্ভবপর হত না। তাই আমাদের উচিত তাদের যোগ্য সম্মান দেওয়া। তারাও মানুষ। তাদেরও সমাজে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে। আমাদের উচিত বৈষম্যের দেয়াল উপরে ফেলে তাদের কাজকে সম্মানের চোখে দেখা।
রাজমিস্ত্রিরাজমিস্ত্রি ভবন, সড়কপথ, রেল, বিমানবন্দর, স্টেডিয়াম সহ বড় বড় স্থাপনা নির্মান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, টেলিফোন লাইন স্থাপন ও মেরামত, জলাশয়, বাঁধ, জলাধার ও সুড়ঙ্গসহ যে কোন প্রকার উন্নয়ন প্রকল্পে কাজ করে। কঠোর শারীরিক পরিশ্রম করে নির্মাণ করেন উঁচু উঁচু দালান ভবন। যে কোন রকম অবাকাঠামোগত উন্নয়ন কাজে একজন রাজমিস্ত্রী কাজ করেন। একজন রাজমিস্ত্রি কোন নির্মাণ কাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তার সহযোগীদের সাথে মিলে সম্পন্ন করেন।বর্তমান সমাজে যারা না থাকলে আমরা আরামাদায়ক অট্টালিকায় থাকতে পারতাম না তারা হলেন রাজমিস্ত্রি। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ইট বালির স্তূপ মাথায় বহন করে তারা আমাদের জন্য নির্মাণ করে বড় বড় সব ভবন। সমাজে তারা নির্যাতিত। শ্রমের সঠিক মূল্য তারা পায় না। আমাদের উচিত তাদের শ্রমকে মূল্যায়ন করা। সঠিক পারিশ্রমিক দেওয়া থেকে শুরু করে তাদের কাজের নিরাপত্তাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা।
কামারকামরা আগুনের তাপ সহ্য করে লোহার জিনিসপত্র তৈরি করেন। তাদের তৈরি দা, বটি, পেরেক, শাবল, কুড়াল, ছুরি ইত্যাদি আমাদের দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত হয়। কৃষিকাজে ব্যবহৃত লাঙ্গলের ফলা, কাস্তে, নিড়ানি, খুন্তি ইত্যাদি তৈরিতে কামারদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।বাংলাদেশের অধিকাংশ কামারই বৈষ্ণব হলেও কিছু শাক্তধর্ম ধর্মালম্বী কামারও দেখা যায়। আমাদের সমাজে এইসব পেশার লোকদেরকে নিচু করে দেখা হয়। যা অমানবিকতার পরিচয়। কামার পেশাকে সম্মানের চোখে দেখা উচিত। তাদের অবমূল্যায়ন করার কোন সুযোগ নেই কারণ তাদের কঠোর পরিশ্রমে তৈরি করা জিনিসপত্র দিয়ে আমরা আমাদের কাজকে সহজ করছি। তাদের পেশাকে সম্মান দেখাতে হবে সেই সাথে সমাজে তাদেরকে যোগ্য মর্যাদা দিতে হবে।
মুচিমুচি জুতা তৈরি এবং জুতা মেরামতের কাজ করেন। ত্রুটিযুক্ত বা পুরানো জুতা-সেন্ডেল মেরামত করে রং মাখিয়ে চাকচিক্য সৃষ্টি করাও এদের কাজ। মুচিরা চামার কর্তৃক সংগৃহীত চামড়া ব্যবহারোপযোগী করে তোলেন অথবা বিক্রির জন্য ট্যানারিতে নিয়ে যান।বাংলা সাহিত্যে মুচি এবং তাদের জীবনযাত্রা যেভাবে স্থান করে নিয়েছে তাতে ধরে নেওয়া যায় প্রাচীনকাল থেকে সমাজ জীবনে মুচির একটা প্রয়োজনীয় অবস্থান ছিল। বর্তমানে সভ্যতায় এসে মুচির প্রয়োজনীয়তা বাড়লেও মিলছেনা তাদের জন্য উপযুক্ত সম্মান। এরা জুতা, সেন্ডেল তৈরি, মেরামত ও রং মাখিয়ে পালিশ করার কাজ করে বলে সমাজে তেমন সম্মান পায় না। কিন্তু তাদের তৈরি জুতা পড়ে আমরা নিজেদেরকে আধুনিক ও নান্দনিকভাবে ফুটিয়ে তুলি। কিন্তু ভুলে যাই মুচিদের কথা। পছন্দের জুতা পড়ে আমাদের বাহবা মিলছে ঠিকই কিন্তু সেই বাহবার যোগ্য লোক হল মুচি। তাই মুচিকে ছোট করে দেখার কোন অবকাশ নেই। তাদেরকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা যাবে না। উপযুক্ত মূল্যায়ন করতে হবে তাদেরকে এবং তাদের কাজকে।

1st Week Assignment Answers:

Question part: সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।

Answer:এর যৌক্তিকতা নিরুপণ করার জন্য সাধুরীতির বৈশিষ্ট্য জানা দরকার ।

সাধুরীতির ৫ টি বৈশিষ্ট্যঃ ভাষার দিক থেকে সাধু ভাষার নিজিস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন:

ক) সাধু ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ পূর্নাঙ্গ। যেমন: খাইয়াছি, গিয়াছি।
খ) সাধু ভাষায় সর্বনামপদের রূপ পূর্নাঙ্গ। যেমন: তাহারা, তাহার। 
গ)  সাধু ভাষা বক্তৃতা বা নাট্য সংলাপের অনুপযুগী। 
ঘ)  সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি। যেমন: কর্ণ, হস্ত।
ঙ)  সাধু ভাষার উচ্চারণ গুরুগম্ভীর। 

সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতােমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।

সর্বনাম, ক্রিয়াপদ, অব্যয় ও তৎসম শব্দের  দৃষ্টান্ত :
উল্লেখিত পাঠে, 
সে, এই সর্বনামপদপাইলাম, সাক্ষাৎ, আসিয়া, দিয়া, করিয়া, লইয়াছে ক্রিয়াপদ
যে, ইতােমধ্যে, প্রায়, অনেকটা  অব্যয়পদসহিত,  প্রত্যহ, ক্ষুদ্র তৎসম শব্দ

উল্লেখিত পাঠটি সাধু ভাষায় রচিত। উক্ত পাঠে ক্রিয়াপদের এবং সর্বনামপদের  রুপ পূর্নাঙ্গভাবে প্রকাশ পেয়েছে।  তাছাড়া উল্লেখিত পাঠে তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি লক্ষ্য করা যায়। 

For more information, Visit- dshe.gov.bd

Leave a Comment